সম্পদের লোভে নিজের মা-কে মেরে র'ক্তাক্ত করেছেন জিয়াউল হক (হকসাব) নামে এক ওমান প্রবাসী। শুধু মা নয়, তার আপন ভাই ও ভাবি সহ ৪ জনকে মেরে এখন পলাতক হকসাব। জমিজমা সংক্রা'ন্ত বি'ষয় নিয়ে এমন হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটেছে ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজে'লার পশ্চিম পাঠানগড়ে।
ষাটোর্ধ ছালেহা বেগম নিজের সন্তানের হাতে মা'র খেয়ে এখন এভাবেই বিছানায় পড়ে আছেন। তার গোটা শরীরে প্রায় ৬০ টি সেলাই রয়েছে। হাতের হাড্ডি ভে''ঙ্গে টুকরো টুকরো হয়ে গেছে। বৃ'দ্ধ বয়সে এমন বড় অ’পারেশন করে এখন যন্ত্রণায় বিছানায় ছটফট করছেন তিনি।
সম্পদের লোভে এভাবেই নিজের মা-কে মেরে র'ক্তাক্ত করেছেন জিয়াউল হক (হকসাব) নামে এক ওমান প্রবাসী। গত ১৪ই অক্টোবর (শুক্রবার) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে নিজস্ব ক্যাডার বাহিনী দিয়ে আপন ভাই ও মায়ের উপর হা'মলা করে বড় ভাই হক সাব এবং ছোটভাই মানিক। তার স'ন্ত্রাসী হা'মলায় একই পরিবারের ৪জন গু'রুতর আ'হত হয়। গু'রুতর আ'হত মোঃ মহসিনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয় এবং বাকী ৩জনকে ফেনী আধুনিক সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
হাসপাতাল ও ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীর বিবরণে জানা যায়, বাড়ীর জায়গা নিয়ে রফিক মাস্টারের ছেলে মহসিন (৩৩) এর সাথে বড়ভাই জিয়াউল হক (হকসাব) ও ওহিদ উল্যাহ মানিকের সাথে পূর্ব থেকে বিরোধ রয়েছে, এই বি'ষয়ে দুপক্ষের মধ্যে ছাগলনাইয়া থানায় মা'মলাও চলমান রয়েছে। বাড়ীর বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণকে কেন্দ্র করে শুক্রবার (১৪ অক্টোবর) সকালে দু’পক্ষের মধ্যে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে বহিরাগত স'ন্ত্রাসী নিয়ে হা'মলা চালায় হকসাব ও মানিকের নেতৃত্বে ১৫/১৬ জন স'ন্ত্রাসী।
দেশীয় অ'স্ত্র নিয়ে কু'পিয়ে ও পি'টিয়ে মহসিন (৩৩) তার স্ত্রী রুমা আক্তার (৩০) তার মা ছালেহা বেগম (৬০) ও শাশুড়ি সেলিনা বেগমকে হ'ত্যার চেষ্টা চালায়। গু'রুতর আ'হত অবস্থায় প্রতিবেশীগণ এ ঘটনায় মা'মলার ৮ দিন অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রে'ফতার করতে পারেনি পু'লিশ। এ ব্যাপারে মা'মলার ত'দন্ত কর্মকর্তা মুহা'ম্মা'দ রমজান আলি প্রবাস টাইমকে বলেন, ‘আসামীদের গ্রে'ফতারে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে। মা বাবার গায়ে হাত তুললে এমন সন্তানদের বিরু'দ্ধে কোনো অ'ভিযোগ আমা'র কাছে আসলে, আমি নিজের দিকে দেখিনা, আমি তাদের শাস্তি নিশ্চিত করতে আমা'র সর্বোচ্চটা-ই করি।
এদিকে, ঘটনার পর থেকেই পলাতক রয়েছেন আসামীরা। এমন চাঞ্চল্যকর একটি ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো গ্রে'ফতার না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন প্রবাসীরা। ওমান থেকে একাধিক প্রবাসী জানিয়েছেন, নিজের মা’কে যে সন্তান মা'রতে পারে, তার চেয়ে ভয়'ঙ্কর সন্তান পৃথিবীতে আর 'হতে পারেনা। এমন কুলা''ঙ্গার সন্তানের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দাবী করছেন ওমান প্রবাসীরা।
সম্পদের লোভে নিজের মা-কে মেরে র'ক্তাক্ত করেছেন জিয়াউল হক (হকসাব) নামে এক ওমান প্রবাসী। শুধু মা নয়, তার আপন ভাই ও ভাবি সহ ৪ জনকে মেরে এখন পলাতক হকসাব। জমিজমা সংক্রা'ন্ত বি'ষয় নিয়ে এমন হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটেছে ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজে'লার পশ্চিম পাঠানগড়ে।
ষাটোর্ধ ছালেহা বেগম নিজের সন্তানের হাতে মা'র খেয়ে এখন এভাবেই বিছানায় পড়ে আছেন। তার গোটা শরীরে প্রায় ৬০ টি সেলাই রয়েছে। হাতের হাড্ডি ভে''ঙ্গে টুকরো টুকরো হয়ে গেছে। বৃ'দ্ধ বয়সে এমন বড় অ’পারেশন করে এখন যন্ত্রণায় বিছানায় ছটফট করছেন তিনি।
সম্পদের লোভে এভাবেই নিজের মা-কে মেরে র'ক্তাক্ত করেছেন জিয়াউল হক (হকসাব) নামে এক ওমান প্রবাসী। গত ১৪ই অক্টোবর (শুক্রবার) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে নিজস্ব ক্যাডার বাহিনী দিয়ে আপন ভাই ও মায়ের উপর হা'মলা করে বড় ভাই হক সাব এবং ছোটভাই মানিক। তার স'ন্ত্রাসী হা'মলায় একই পরিবারের ৪জন গু'রুতর আ'হত হয়। গু'রুতর আ'হত মোঃ মহসিনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয় এবং বাকী ৩জনকে ফেনী আধুনিক সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
হাসপাতাল ও ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীর বিবরণে জানা যায়, বাড়ীর জায়গা নিয়ে রফিক মাস্টারের ছেলে মহসিন (৩৩) এর সাথে বড়ভাই জিয়াউল হক (হকসাব) ও ওহিদ উল্যাহ মানিকের সাথে পূর্ব থেকে বিরোধ রয়েছে, এই বি'ষয়ে দুপক্ষের মধ্যে ছাগলনাইয়া থানায় মা'মলাও চলমান রয়েছে। বাড়ীর বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণকে কেন্দ্র করে শুক্রবার (১৪ অক্টোবর) সকালে দু’পক্ষের মধ্যে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে বহিরাগত স'ন্ত্রাসী নিয়ে হা'মলা চালায় হকসাব ও মানিকের নেতৃত্বে ১৫/১৬ জন স'ন্ত্রাসী।
দেশীয় অ'স্ত্র নিয়ে কু'পিয়ে ও পি'টিয়ে মহসিন (৩৩) তার স্ত্রী রুমা আক্তার (৩০) তার মা ছালেহা বেগম (৬০) ও শাশুড়ি সেলিনা বেগমকে হ'ত্যার চেষ্টা চালায়। গু'রুতর আ'হত অবস্থায় প্রতিবেশীগণ এ ঘটনায় মা'মলার ৮ দিন অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রে'ফতার করতে পারেনি পু'লিশ। এ ব্যাপারে মা'মলার ত'দন্ত কর্মকর্তা মুহা'ম্মা'দ রমজান আলি প্রবাস টাইমকে বলেন, ‘আসামীদের গ্রে'ফতারে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে। মা বাবার গায়ে হাত তুললে এমন সন্তানদের বিরু'দ্ধে কোনো অ'ভিযোগ আমা'র কাছে আসলে, আমি নিজের দিকে দেখিনা, আমি তাদের শাস্তি নিশ্চিত করতে আমা'র সর্বোচ্চটা-ই করি।
এদিকে, ঘটনার পর থেকেই পলাতক রয়েছেন আসামীরা। এমন চাঞ্চল্যকর একটি ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো গ্রে'ফতার না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন প্রবাসীরা। ওমান থেকে একাধিক প্রবাসী জানিয়েছেন, নিজের মা’কে যে সন্তান মা'রতে পারে, তার চেয়ে ভয়'ঙ্কর সন্তান পৃথিবীতে আর 'হতে পারেনা। এমন কুলা''ঙ্গার সন্তানের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দাবী করছেন ওমান প্রবাসীরা।